অনলাইন ভিত্তিক প্রতারণা ও করণীয়

অনলাইন ভিত্তিক প্রতারণা ও করণীয়

উম্মে হাবীবা আফরোজা

--সভ্যতার অগ্রগতির সাথে সাথে মানুষের মধ্যে প্রযুক্তিগত উৎকর্ষ বৃদ্ধি পেলেও দিন দিন কমছে মানবিক মূল্যবোধ। মানুষ আজ বিশ্বকে হাতের মুঠোয় নিমিষেই পেয়ে যাচ্ছে প্রযুক্তির কল্যাণে। ভার্চুয়্যাল জগতটাই এখন মানুষের একমাত্র চালিকাশক্তি হিসেবে পরিলক্ষিত হচ্ছে।
প্রতিটি বিষয়ে প্রতিক্রিয়া তথা লাভ ক্ষতি বিদ্যমান। তথ্যপ্রযুক্তি আমাদের জীবনকে যেমন সহজ করে তুলেছে তেমনি অপরদিকে ঠেলে দিচ্ছে ভয়ঙ্কর পরিস্থিতির দিকে।সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর মধ্যে ফেসবুক অন্যতম। ইন্টারনেটে ফেসবুকসহ অন্যান্য মাধ্যমগুলোর অপরিকল্পিত ব্যবহারের দরুন এবং তদুপরি অপব্যবহারের ফলে মানবজীবনে সৃষ্ট নানান সমস্যা অনেকাংশে  ব্যবহারের ওপর নির্ভর করে। 
ইন্টারনেট ব্যবহারে অনেকে শিকার হচ্ছে নানা প্রতারণা ও প্রবঞ্চনার।বেকারত্বকে পুঁজি করে একটি অসাধু চক্র নানান ফাঁদ তৈরি করছে। বহুবিধ লোভনীয় অফারে হাতিয়ে নিচ্ছে নগদ অর্থকড়ি। এতে নারীরাও কম শিকার হচ্ছে না। প্রবঞ্চনার স্বীকার হয়ে ভয়ঙ্কর ফাঁদে পড়ার অভিযোগ প্রায়ই শুনা যায়।
এছাড়াও রয়েছে ফাঁদে ফেলার মত বিভিন্ন অ্যাপ (App)। কিছু অ্যাপ ডাউনলোড করলে ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে ঢুকতে হয়, এতে হ্যাকারের পাতানো ফাঁদে পড়ার ঝুঁকি সর্বোচ্চ। অনেকে ফেকআইডি খুলে টাকা পয়সা ধার নেওয়া বা যেকোনো ধরনের প্রতারণায় ব্যস্ত। কিছু কুচরিত্রের ব্যক্তি রয়েছে যারা নারীদের আইডি থেকে ছবি নিয়ে ব্লাকমেইল বা হয়রানি করার অপচেষ্টায় মত্ত থাকে।

মানুষ এতটাই ভার্চুয়্যালময় হয়েছে যে, কাছের ও আত্মার সম্পর্কের চেয়ে ভার্চুয়্যাল লাইফ কিংবা ভার্চুয়্যাল সম্পর্কের গুরুত্ব প্রাধান্য পেয়ে থাকে।যে কারণে অকাতরে বিলীন হচ্ছে হাজারো মূল্যবান সম্পর্ক।সাইবার ক্রাইমের জন্য ডিজিটাল আইন প্রণয়ন করা হলেও তা কিছু সংখ্যক মানুষের মধ্যে সীমাবদ্ধ।কেননা রক্ষণশীল মনোভাবাপন্নরা  জটঝাঞ্ঝায় জড়াতে খুব একটা ইচ্ছুক নন। ফলে একতরফা ছাড়ের কারণে অনলাইনভিত্তিক প্রতারণার ফাঁদ ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে।বিশেষত চাকরি দেওয়ার নামে ফাঁদে ফেলে কিংবা নারীঘটিত অপকর্ম বেশি ঘটার খবর দৃশ্যত হয় অনলাইনের জগতে। ব্যবহারকারী অধিক সচেতন, আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ও আনুগত্য প্রদর্শনের মাধ্যমে এসব অপরাধচক্রকে ধরিয়ে দিয়ে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনা প্রয়োজন। সচেতনতার পাশাপাশি প্রয়োজনীয় কিছু পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে।
যেসব অ্যাপ ডাউনলোড করতে গেলে পাসওয়ার্ড দিয়ে প্রবেশ করতে হয়, তা যথাসম্ভব এড়িয়ে চলা। নিজের ফেসবুকবন্ধুতালিকা ফেকআইডিমুক্ত রাখা, চাকরির বিজ্ঞাপনগুলোর সঠিক খোঁজখবর নিয়ে অংশগ্রহণ করা,
চাকরির অফারে প্রতারণার সন্দেহমুক্ত হলে যোগদান করা,  নতুবা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহযোগিতা কামনা করা প্রয়োজন, এতে প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা উবে যায়। ভুঁয়া সংবাদপেজের ব্যাপারে পুলিশকে তথ্য দিয়ে নিজেদের অবস্খান আরও মজবুত করা যায়।মনে রাখতে হবে, ভার্চুয়্যাল জগত হয় তো সাময়িক ব্যস্তজীবনের স্বাদ পেতে পারি কিন্তু বাস্তবতার সন্ধান পেতে পারি না।
যোগাযোগ মাধ্যম হোক শিক্ষণীয় ও মানববন্ধনের সেতুস্বরুপ। শিকারির পাতানো ফাঁদ কিংবা অগ্রহণযোগ্য মাধ্যম এড়িয়ে তথ্যপ্রযুক্তির উৎকর্ষের সাথে  মনুষ্যত্ববোধ বিকাশ ঘটুক সুচিন্তিত মস্তিষ্কে।জনসচেতনতা বাড়ুক অনলাইনভিত্তিক ফাঁদ থেকে মুক্তির।

সভ্যতার অগ্রগতির সাথে সাথে মানুষের মধ্যে প্রযুক্তিগত উৎকর্ষ বৃদ্ধি পেলেও দিন দিন কমছে মানবিক মূল্যবোধ। মানুষ আজ বিশ্বকে হাতের মুঠোয় নিমিষেই পেয়ে যাচ্ছে প্রযুক্তির কল্যাণে। ভার্চুয়্যাল জগতটাই এখন মানুষের একমাত্র চালিকাশক্তি হিসেবে পরিলক্ষিত হচ্ছে।
প্রতিটি বিষয়ে প্রতিক্রিয়া তথা লাভ ক্ষতি বিদ্যমান। তথ্যপ্রযুক্তি আমাদের জীবনকে যেমন সহজ করে তুলেছে তেমনি অপরদিকে ঠেলে দিচ্ছে ভয়ঙ্কর পরিস্থিতির দিকে।সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর মধ্যে ফেসবুক অন্যতম। ইন্টারনেটে ফেসবুকসহ অন্যান্য মাধ্যমগুলোর অপরিকল্পিত ব্যবহারের দরুন এবং তদুপরি অপব্যবহারের ফলে মানবজীবনে সৃষ্ট নানান সমস্যা অনেকাংশে  ব্যবহারের ওপর নির্ভর করে। 
ইন্টারনেট ব্যবহারে অনেকে শিকার হচ্ছে নানা প্রতারণা ও প্রবঞ্চনার।বেকারত্বকে পুঁজি করে একটি অসাধু চক্র নানান ফাঁদ তৈরি করছে। বহুবিধ লোভনীয় অফারে হাতিয়ে নিচ্ছে নগদ অর্থকড়ি। এতে নারীরাও কম শিকার হচ্ছে না। প্রবঞ্চনার স্বীকার হয়ে ভয়ঙ্কর ফাঁদে পড়ার অভিযোগ প্রায়ই শুনা যায়।
এছাড়াও রয়েছে ফাঁদে ফেলার মত বিভিন্ন অ্যাপ (App)। কিছু অ্যাপ ডাউনলোড করলে ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে ঢুকতে হয়, এতে হ্যাকারের পাতানো ফাঁদে পড়ার ঝুঁকি সর্বোচ্চ। অনেকে ফেকআইডি খুলে টাকা পয়সা ধার নেওয়া বা যেকোনো ধরনের প্রতারণায় ব্যস্ত। কিছু কুচরিত্রের ব্যক্তি রয়েছে যারা নারীদের আইডি থেকে ছবি নিয়ে ব্লাকমেইল বা হয়রানি করার অপচেষ্টায় মত্ত থাকে।

মানুষ এতটাই ভার্চুয়্যালময় হয়েছে যে, কাছের ও আত্মার সম্পর্কের চেয়ে ভার্চুয়্যাল লাইফ কিংবা ভার্চুয়্যাল সম্পর্কের গুরুত্ব প্রাধান্য পেয়ে থাকে।যে কারণে অকাতরে বিলীন হচ্ছে হাজারো মূল্যবান সম্পর্ক।সাইবার ক্রাইমের জন্য ডিজিটাল আইন প্রণয়ন করা হলেও তা কিছু সংখ্যক মানুষের মধ্যে সীমাবদ্ধ।কেননা রক্ষণশীল মনোভাবাপন্নরা  জটঝাঞ্ঝায় জড়াতে খুব একটা ইচ্ছুক নন। ফলে একতরফা ছাড়ের কারণে অনলাইনভিত্তিক প্রতারণার ফাঁদ ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে।বিশেষত চাকরি দেওয়ার নামে ফাঁদে ফেলে কিংবা নারীঘটিত অপকর্ম বেশি ঘটার খবর দৃশ্যত হয় অনলাইনের জগতে। ব্যবহারকারী অধিক সচেতন, আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ও আনুগত্য প্রদর্শনের মাধ্যমে এসব অপরাধচক্রকে ধরিয়ে দিয়ে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনা প্রয়োজন। সচেতনতার পাশাপাশি প্রয়োজনীয় কিছু পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে।
যেসব অ্যাপ ডাউনলোড করতে গেলে পাসওয়ার্ড দিয়ে প্রবেশ করতে হয়, তা যথাসম্ভব এড়িয়ে চলা। নিজের ফেসবুকবন্ধুতালিকা ফেকআইডিমুক্ত রাখা, চাকরির বিজ্ঞাপনগুলোর সঠিক খোঁজখবর নিয়ে অংশগ্রহণ করা,
চাকরির অফারে প্রতারণার সন্দেহমুক্ত হলে যোগদান করা,  নতুবা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহযোগিতা কামনা করা প্রয়োজন, এতে প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা উবে যায়। ভুঁয়া সংবাদপেজের ব্যাপারে পুলিশকে তথ্য দিয়ে নিজেদের অবস্খান আরও মজবুত করা যায়।মনে রাখতে হবে, ভার্চুয়্যাল জগত হয় তো সাময়িক ব্যস্তজীবনের স্বাদ পেতে পারি কিন্তু বাস্তবতার সন্ধান পেতে পারি না।
যোগাযোগ মাধ্যম হোক শিক্ষণীয় ও মানববন্ধনের সেতুস্বরুপ। শিকারির পাতানো ফাঁদ কিংবা অগ্রহণযোগ্য মাধ্যম এড়িয়ে তথ্যপ্রযুক্তির উৎকর্ষের সাথে  মনুষ্যত্ববোধ বিকাশ ঘটুক সুচিন্তিত মস্তিষ্কে।জনসচেতনতা বাড়ুক অনলাইনভিত্তিক ফাঁদ থেকে মুক্তির।

সভ্যতার অগ্রগতির সাথে সাথে মানুষের মধ্যে প্রযুক্তিগত উৎকর্ষ বৃদ্ধি পেলেও দিন দিন কমছে মানবিক মূল্যবোধ। মানুষ আজ বিশ্বকে হাতের মুঠোয় নিমিষেই পেয়ে যাচ্ছে প্রযুক্তির কল্যাণে। ভার্চুয়্যাল জগতটাই এখন মানুষের একমাত্র চালিকাশক্তি হিসেবে পরিলক্ষিত হচ্ছে।

প্রতিটি বিষয়ে প্রতিক্রিয়া তথা লাভ ক্ষতি বিদ্যমান। তথ্যপ্রযুক্তি আমাদের জীবনকে যেমন সহজ করে তুলেছে তেমনি অপরদিকে ঠেলে দিচ্ছে ভয়ঙ্কর পরিস্থিতির দিকে।সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর মধ্যে ফেসবুক অন্যতম। ইন্টারনেটে ফেসবুকসহ অন্যান্য মাধ্যমগুলোর অপরিকল্পিত ব্যবহারের দরুন এবং তদুপরি অপব্যবহারের ফলে মানবজীবনে সৃষ্ট নানান সমস্যা অনেকাংশে ব্যবহারের ওপর নির্ভর করে। 

ইন্টারনেট ব্যবহারে অনেকে শিকার হচ্ছে নানা প্রতারণা ও প্রবঞ্চনার।বেকারত্বকে পুঁজি করে একটি অসাধু চক্র নানান ফাঁদ তৈরি করছে। বহুবিধ লোভনীয় অফারে হাতিয়ে নিচ্ছে নগদ অর্থকড়ি। এতে নারীরাও কম শিকার হচ্ছে না। প্রবঞ্চনার স্বীকার হয়ে ভয়ঙ্কর ফাঁদে পড়ার অভিযোগ প্রায়ই শুনা যায়।

এছাড়াও রয়েছে ফাঁদে ফেলার মত বিভিন্ন অ্যাপ (App)। কিছু অ্যাপ ডাউনলোড করলে ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে ঢুকতে হয়, এতে হ্যাকারের পাতানো ফাঁদে পড়ার ঝুঁকি সর্বোচ্চ। অনেকে ফেকআইডি খুলে টাকা পয়সা ধার নেওয়া বা যেকোনো ধরনের প্রতারণায় ব্যস্ত। কিছু কুচরিত্রের ব্যক্তি রয়েছে যারা নারীদের আইডি থেকে ছবি নিয়ে ব্লাকমেইল বা হয়রানি করার অপচেষ্টায় মত্ত থাকে।

মানুষ এতটাই ভার্চুয়্যালময় হয়েছে যে, কাছের ও আত্মার সম্পর্কের চেয়ে ভার্চুয়্যাল লাইফ কিংবা ভার্চুয়্যাল সম্পর্কের গুরুত্ব প্রাধান্য পেয়ে থাকে।যে কারণে অকাতরে বিলীন হচ্ছে হাজারো মূল্যবান সম্পর্ক।সাইবার ক্রাইমের জন্য ডিজিটাল আইন প্রণয়ন করা হলেও তা কিছু সংখ্যক মানুষের মধ্যে সীমাবদ্ধ।কেননা রক্ষণশীল মনোভাবাপন্নরা জটঝাঞ্ঝায় জড়াতে খুব একটা ইচ্ছুক নন। ফলে একতরফা ছাড়ের কারণে অনলাইনভিত্তিক প্রতারণার ফাঁদ ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে।বিশেষত চাকরি দেওয়ার নামে ফাঁদে ফেলে কিংবা নারীঘটিত অপকর্ম বেশি ঘটার খবর দৃশ্যত হয় অনলাইনের জগতে। ব্যবহারকারী অধিক সচেতন, আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ও আনুগত্য প্রদর্শনের মাধ্যমে এসব অপরাধচক্রকে ধরিয়ে দিয়ে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনা প্রয়োজন। সচেতনতার পাশাপাশি প্রয়োজনীয় কিছু পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে।

যেসব অ্যাপ ডাউনলোড করতে গেলে পাসওয়ার্ড দিয়ে প্রবেশ করতে হয়, তা যথাসম্ভব এড়িয়ে চলা। নিজের ফেসবুকবন্ধুতালিকা ফেকআইডিমুক্ত রাখা, চাকরির বিজ্ঞাপনগুলোর সঠিক খোঁজখবর নিয়ে অংশগ্রহণ করা,

চাকরির অফারে প্রতারণার সন্দেহমুক্ত হলে যোগদান করা, নতুবা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহযোগিতা কামনা করা প্রয়োজন, এতে প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা উবে যায়। ভুঁয়া সংবাদপেজের ব্যাপারে পুলিশকে তথ্য দিয়ে নিজেদের অবস্খান আরও মজবুত করা যায়।মনে রাখতে হবে, ভার্চুয়্যাল জগত হয় তো সাময়িক ব্যস্তজীবনের স্বাদ পেতে পারি কিন্তু বাস্তবতার সন্ধান পেতে পারি না।

যোগাযোগ মাধ্যম হোক শিক্ষণীয় ও মানববন্ধনের সেতুস্বরুপ। শিকারির পাতানো ফাঁদ কিংবা অগ্রহণযোগ্য মাধ্যম এড়িয়ে তথ্যপ্রযুক্তির উৎকর্ষের সাথে মনুষ্যত্ববোধ বিকাশ ঘটুক সুচিন্তিত মস্তিষ্কে।জনসচেতনতা বাড়ুক অনলাইনভিত্তিক ফাঁদ থেকে মুক্তির।